প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী ও বংশীবাদক বারী সিদ্দিকীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী আজ শনিবার (২৪ নভেম্বর)।
গত বছরের এই দিনে দিবাগত রাত ২টায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে তিনি মারা যান।
প্রখ্যাত এই সংগীতশিল্পী ১৯৫৪ সালের ১৫ নভেম্বর নেত্রকোনা জেলার এক সংগীতজ্ঞ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে পরিবারের কাছে গান শেখায় হাতেখড়ি তার। মাত্র ১২ বছর বয়সেই নেত্রকোনার শিল্পী ওস্তাদ গোপাল দত্তের অধীনে আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
তিনি ওস্তাদ আমিনুর রহমান, দবির খান, পান্নালাল ঘোষসহ অসংখ্য গুণী শিল্পীর সরাসরি সান্নিধ্য লাভ করেন। ক্লাসিক্যাল মিউজিকের ওপরও পড়াশোনা করেন বারী সিদ্দিকী।
দীর্ঘদিন সংগীতের সঙ্গে জড়িত থাকলেও সবার কাছে বারী সিদ্দিকী শিল্পী হিসেবে পরিচিতি পান ১৯৯৯ সালে। ওই বছর হুমায়ূন আহমেদের ‘শ্রাবণ মেঘের দিন’ ছবিটি মুক্তি পায়। এই ছবিতে তিনি ছয়টি গান গেয়ে রাতারাতি আলোচনায় আসেন।
তার জনপ্রিয় হওয়া গানগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘শুয়াচান পাখি আমি ডাকিতাছি তুমি ঘুমাইছ নাকি’, ‘পুবালি বাতাসে’, ‘আমার গায়ে যত দুঃখ সয়’, ‘ওলো ভাবিজান নাউ বাওয়া’, ‘মানুষ ধরো মানুষ ভজো’। এরপর তিনি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছেন। তার গাওয়া গান নিয়ে বেরিয়েছে অডিও অ্যালবাম।
আরো পড়ুন…
অরুন্ধতী রায় : ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক মানুষ
ইউটিউবে ‘শেখ হাসিনা দ্য লিডার’
ভারতে কৃষকদের ঋণ শোধ করলেন অমিতাভ বচ্চন
দীর্ঘদিন সংগীতের সঙ্গে জড়িত থাকায় সবার কাছে বারী সিদ্দিকী সংগীতশিল্পী হিসেবে পরিচিতি পান। ওই বছর হুমায়ূন আহমেদের ‘শ্রাবণ মেঘের দিন’ ছবিটি মুক্তি পায়। এই ছবিতে তিনি ছয়টি গান গেয়েছেন। তাঁর জনপ্রিয় হওয়া গানগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘শুয়াচান পাখি আমি ডাকিতাছি তুমি ঘুমাইছ নাকি’, ‘পুবালি বাতাসে’, ‘আমার গায়ে যত দুঃখ সয়’, ‘ওলো ভাবিজান নাউ বাওয়া’, ‘মানুষ ধরো মানুষ ভজো’। এরপর তিনি চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছেন। তাঁর গাওয়া গান নিয়ে বেরিয়েছে অডিও অ্যালবাম।